শ্রীবরদী উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্ব দিকে গড়জরিপা ইউনিয়নে বারো দুয়ারী মসজিদ অবস্থিত।
শ্রীবরদী উপজেলা সদর থেকে গড়জরিপা বারো দুয়ারী মসজিদের দুরত্ব ১০ কিলোমিটার। সড়ক পথে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে সেখোনে যাওয়া যাবে। শ্রীবরদী থেকে সরাসরি কোন গাড়ী চলে না। স্কিএনজি অটোরিক্সা বা ব্যাটারী চালিত অটোরিক্সা রিজার্ভ নিতে হবে। এছাড়া কুরুয়া বাজার থেকে অটোরিক্সা পাওয়া যায়। শেরপুর জেলা সদর থেকে দুরত্ব ৮ কিলোমিটার। শেরপুর থেকে আসতে চাইলেও সিএনজি বা ব্যাটারী চালিত অটোরিক্সা রিজার্ভ নিতে হবে।
চেয়ারম্যান, গড়জরিপা ইউনিয়ন পরিষদ, শ্রীবরদী, শেরপুর।
বার দুয়ারী মসজদি
স্থাপত্য নির্দেশনার অন্যতম গড় জরপিা বার দুয়ারী মসজদি । এটি এ অঞ্চলরে ঐতিহ্য । জনশ্রুতিতে আছে, আনুমানিক ৭-৮ শত বৎসর র্পূবে জরিপ শাহ নামক এক মুসলমি শাসক কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল এই মসজদিট। তবে এটি র্বতমানে পুন: নির্মান করা হয়েছে। আসল মসজিদটি ভূ গর্ভেই রয়ে গেছে। তার উপরেই স্থাপতি হয়ছেে বর্তমান মসজিদটি।
শ্রীবরদী উপজেলা থেকে দক্ষিণপূর্ব দিকে ১২ কি: মি দূরে বারদুয়ারী মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটিতে ১২ টি দরজা, ৩টি জানালা ও ৩টি গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির পূর্বপার্শ্বে ৯টি দরজা এবং উত্তর পার্শ্বে ২টি দরজা ও ১টি জানালা আছে।
কথিত আছে, মসজিদটি বর্তমানে যে অবস্থানে আছে মোগল আমলে উক্ত স্থানে মসজিদটি সেনা ক্যাম্পের মসজিদ ছিল। কালের বিবর্তনে ভূমিকম্পে মসজিদটি ধসে যায় এবং মাটির নিচে তলিয়ে যায়। মসজিদের উপর গড়ে উঠে মাটির স্তুপ আর মাটির স্তুপের টিলার উপর বিভিন্ন প্রকার গাছও গজায়। দীর্ঘদিন স্থানীয় লোকজন জায়গাটিকে মসজিদ আড়া (জঙ্গল) বলেই জানতো।
কালক্রমে জামালপুর জেলার সদর উপজলোর ততিপলস্না ইউনয়িনরে পঙ্গিলহাটী(কুতুবনগর) গ্রামরে (ব্রাহ্মণ ঝি বলিরে উত্তর পাড়)ে জনকৈ পীর আজজিুল হক সাহেব শ্রীবরদী উপজেলায় পিএলএ পদে চাকুরী করতেন। আজিজুল হক সাহেব ছিলেন পীর ভক্ত। তিনি তৎকালীন শর্ষিনা পীরের মুরিদ ছিলেন। সেই সূত্রে তিনি এ এলাকায় তার পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পান। তিনি একদিন স্বপ্নে গড়জরিপা মসজিদের কথা জানতে পারেন। পরের দিন তিনি গড়জরিপা যান এবং উচু টিবি (উঁচু ভূমি) খুঁজতে থাকেন। গ্রামের প্রবীন লোকদের মাধ্যমে জানতে পারেন যে, গাছ পালায় ভরা ঐ উচু ভূমির উপর এককালে মসজিদ ছিল। তিনি এলাকার লোকদের কাছে তার স্বপ্নের কথা বর্ণনা করেন এবং মুরীদদের নিয়ে মাটি গর্ত করতে থাকেন। গাছপালা পরিস্কার পূর্বক মাটি গর্ত করার কয়েকগজ নীচে বর্তমান আকৃতির মসজিদের মত একটি মসজিদ দেখতে পান। সেই পুরাতন মসজিদের ইটগুলো চারকোণাওয়ালা গোলাপফুল মার্কা ছিল। স্থানীয় লোকজন সেই ইটগুলো সংরক্ষণ করলেও ১৯৬৩ সালে প্রতœতাত্বিক বিভাগ ইটগুলো নিয়ে যায়। মসজদিটরি ইটরে ধরণ কৌশলে খান বাড়ী মসজদিরে ইটরে সাথে যথষ্ঠে মলি লক্ষ্য করা যায় । প্রাচীন রীতরি সাথে আধুনকি রীতরি সংমশ্রিণে মসজদিটি নর্মিতি হয়ছেে যা সহজইে র্দশকদরে মন জয় কর।ে অপরূপ সুন্দর এই মসজদিটি আসলে পুরার্কীতরি নর্দিশন । ১২টি দরজা থাকায় এর নাম করণ করা হয় বার দুয়ারী মসজদি। র্পূবওে তাই ছলি। অর্পূব কারুকাজ সমবলতি মহেরাব ও র্কাণশি গুলো সকলরে দৃষ্টি কাড়।ে
বর্তমানে বিশেষকরে শুক্রবারে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শিরনী, টাকা-পয়সা মানত করে অনেক লোকজন মসজিদে আসেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস